মীম সালমান।

“কানাইঘাটের দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে
সন্ত্রাসবিরোধী আন্দোলন বেগবানে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠিত হতে যাচ্ছে। এ বিষয়ে সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ, এখন শুধু ঘোষণার অপেক্ষা।
সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের মূল চালিকা শক্তি হিসেবে আন্দোলনের মাঠে থাকবে বিভিন্ন স্কুল কলেজ ও সরকারি বেসরকারি মাদ্রাসার ছাত্ররা। তাদের বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন।
এর বাইরেও যারা আসতে আগ্রহী তাদের জন্য পথ খোলা থাকবে। এরপর মূল দলগুলোর চলমান সন্ত্রাসবিরোধী আন্দোলন মাঠ পর্যায় পর্যন্ত কার্যকর করতে এই ছাত্র ঐক্য সর্ব শক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়বে।
এ বিষয়ে আমাদের বক্তব্য পরিষ্কার ‘সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের বিষয়ে ইতোমধ্যে সারা ইউনিয়নে আমাদের অধিকাংশ ছাত্র জনতা প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। সব ঠিকঠাক করে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেওয়া হবে।’

উল্লেখ যে, কানাইঘাটের ১নং ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে একের পর এক ঘটে যাওয়া সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে স্তব্ধ করে তুলেছে! মানুষের জানমালের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে হিমসিম খেতে হচ্ছে। প্রশাসনের নিরব দুর্বলতা ও বিচারকদের বিচারিকক্ষেত্রে ব্যর্থতার কারণে এসকল এলাকার মানুষ আজ একটি জীবন্ত কারাগারে পরিনত। তাদের কান্নায় আজ আকাশ পাতাল ভারি হয়ে উঠেছে। এসব এলাকার এমন পরিস্থিতিতে মানুষের বিচারিক অধিকার ফিরিয়ে দিতে সময়ের দাবি হিসেবে সন্ত্রাসবিরুধি গণআন্দোলনের লক্ষে গঠিত হচ্ছে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য সংগ্রাম পরিষদ।
তাই সর্বজনীন মহলে আমাদের আহবান অত্র এলাকার ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে অক্ষুণ্ণ রাখতে আপনি ও আসুন সন্ত্রাসবিরুধি সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের ডাকে।

মীম সালমান
কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য, ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ।